1. admin@amaderpotrika.com : admin :
  2. anisurladla71@gmail.com : Anisur :
  3. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
সোমবার, ২৯ মে ২০২৩, ০৯:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে ভলিবল প্রশিক্ষনের উদ্বোধন লালমনিরহাটে প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লীগের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত জাহাঙ্গীরের মা জায়েদা খাতুন গাজীপুরের নগরমাতা নির্বাচিত হলেন বছর না ঘুরতেই সানাইয়ের বিচ্ছেদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি প্রতিবাদে লালমনিরহাটে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ ‘দফা একটাই সেটা হচ্ছে শেখ হাসিনার পদত্যাগ!” লালমনিরহাটে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর লালমনিরহাটের বায়ান্নর ভাষাসৈনিক জহির উদ্দিন আহমেদ আর নেই বর্তমান সরকারের সময়েই গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করছে: তথ্যমন্ত্রী ২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবলের লোগো উন্মোচন করল ফিফা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষের পরিচয় জানালেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজি

Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০
  • ১১৪ বার পড়া হয়েছে

 

করোনা টেস্ট ও চিকিৎসায় রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে সমঝোতা স্মারকটি তৎকালীন স্বাস্থ্য সচিবের নির্দেশনায় সই হয়েছিল বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) আবুল কালাম আজাদ।

‘রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে’ এমন বক্তব্যের ব্যাখ্যা চেয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে দেওয়া মন্ত্রণালয়ের চিঠির জবাবে বুধবার এ কথা জানান তিনি।

সূত্র জানায়, ডিজি তার ব্যাখ্যায় রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যানের অনুরোধে গত ১৯ মার্চ তৎকালীন স্বাস্থ্যসচিব আসাদুল ইসলাম স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে একটি ‘ফাইল নোট’ দেন বলে উল্লেখ করেছেন।

সাবেক স্বাস্থ্য সচিবের নির্দেশনা পাওয়ার পর, সমঝোতা স্মারকে সই করার আগে অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) আমিনুল হাসান রিজেন্ট হাসপাতাল পরিদর্শনে যান।

রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে চুক্তি সই করা বিষয়ে মহাপরিচালক তার দাবির সঙ্গে সম্পর্কিত সব নথি জমা দিয়েছেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এতে জড়িত ছিলেন না বলে মহাপরিচালক তার ব্যাখ্যায় স্পষ্ট করেছেন।

তবে, সাংবাদিকরা বারবার চেষ্টা করেও মন্তব্যের জন্য সাবেক স্বাস্থ্য সচিব আসাদুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রীসহ অনেক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার উপস্থিতিতে গত ২১ মার্চ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে সমঝোতা স্মারকটি সই করে এবং হাসপাতালটিকে ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতাল হিসেবে ঘোষণা দেয়।

তবে, ছয় বছর আগেই হাসপাতালের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার বিষয়টি অধিদপ্তরের জানা ছিল। এছাড়া, গত ৭ জুলাই র‍্যাব এর ভ্রাম্যমাণ আদালত রিজেন্টের উত্তরা শাখায় অভিযান চালিয়ে জাল কোভিড-১৯ পরীক্ষার রিপোর্ট তৈরি ও চিকিৎসার জন্য রোগীদের কাছ থেকে বাড়তি ফি আদায়ের অভিযোগে হাসপাতালটি বন্ধ করে দেয়।

তীব্র সমালোচনার মধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ১১ জুলাই জানায়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ’ অধিদপ্তরকে এই চুক্তিতে সই করতে বলেছিলেন। মন্ত্রণালয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে তিন কার্যদিবসের মধ্যে ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ’ এর ব্যাখ্যা চেয়ে একটি চিঠি দেয়।

অধিদপ্তরের জবাবে আসাদুল ইসলামের নাম উল্লেখ করা হলেও, তিনি এখন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved
Design BY POPULAR HOST BD