1. admin@amaderpotrika.com : admin :
  2. anisurladla71@gmail.com : Anisur :
  3. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে আন্ত: কলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন লালমনিরহাটে গার্ল গাইডসের শীতবস্ত্র বিতরন লন্ডন ক্লিনিকে খালেদা জিয়া ঘন কুয়াশা আগামীকাল দুপুর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে লালমনিরহাটে জাতীয় সমাজসেবা দিবস উপলক্ষে ওয়াকাথন ও মুক্ত আড্ডা লালমনিরহাটের পাটগ্রামে বিজিবির উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরন ও আলোচনা সভা রাজনৈতিক সরকার ছাড়া দেশ সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হয় না- লালমনিরহাটে আসাদুল হাবিব দুলু বৈষম্য বিহীন বাংলাদেশ গড়তে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে সংবাদপত্র : কালীগঞ্জ প্রেসক্লাবের ৩৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে- লালমনিরহাট পুলিশ সুপার দীর্ঘ ১৬ বছর বাজেট বৈষম্যের শিকার লালমনিরহাটসহ উত্তরাঞ্চল- কেমন লালমনিরহাট দেখতে চান” শীর্ষক সেমিনারে –অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু লালমনিরহাটের ৩ শিক্ষার্থী ওয়াল্ড চ্যাম্পিয়নশীপ অন ক্লাইমেট অ্যাকশন-২০২৪ এ অংশ নিতে নেপাল যাচ্ছে।

মোখা: চট্টগ্রাম, কক্সবাজারের সব ফ্লাইট বাতিল

ঢাকা অফিস
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩
  • ১১৬ বার পড়া হয়েছে

ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে সৃষ্ট আবহাওয়াজনিত কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজারের সকল ফ্লাইট বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে।

শনিবার (১৩ মে) বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহেল কামরুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, ১৩ মে ও ১৪ মে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার বিমানবন্দর এর সকল ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। তবে, বাতিল ফ্লাইটগুলো কীভাবে সমন্বয় করা হবে সে বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।

এদিকে, চটগ্রাম, কক্সবাজার বন্ধ হয়ে গেলেও ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। বাংলানিউজকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম।

কামরুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার বিমানবন্দরের ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ থাকবে৷ তবে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকবে।

প্রসঙ্গত, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার ঝুঁকি বিবেচনায় রেড অ্যালার্ট জারি করেছে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ সতর্কতা বিষয়ক সংস্থা গ্লোবাল ডিজাস্টার অ্যালার্ট অ্যান্ড কো–অর্ডিনেশন সিস্টেম (জিডিএসিএস)।

জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় কমিশনের একটি সহযোগিতামূলক ফ্রেমওয়ার্ক হচ্ছে জিডিএসিএস।

সংস্থাটি বলছে, মোখার ঝুঁকিতে রয়েছে ২৮ লাখ মানুষ।

এদের মধ্যে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের ২০ লাখ এবং বাংলাদেশের রয়েছে প্রায় আট লাখ মানুষ।

এই অবস্থায় কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত (পুন) আট নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত (পুন) চার নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

রোববার (১৪ মে) সকাল ১০ দিকে মোখা উপকূলে আঘাত হানতে পারে। সে সময় এর গতিবেগ থাকতে পারে ২০৪ কিলোমিটার পর্যন্ত। জলোচ্ছ্বাস হতে পারে দুই মিটার উঁচু।

 

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved
Design BY POPULAR HOST BD